তোমার আধ পাকা অট্টালিকা নড়বড়ে বাড়ি।
তার সম্মুখে একটা খোলা মাঠ-বন।
সেখানকার মরুভূমির প্রতিটি বালুকণা'র সাথে আমার দারুণ ভাব হয়েছে।
তিলে তিলে গড়েছি বন্ধুত্ব,হয়েছে প্রনয়।
এখনো তোমাকেই পাওয়া হয়নি,বলতে পারিনি মুখে ভালোবাসি কথাটাও।
বুকে চিৎ করে ওঠে যখন ভাবি তোমাকে ভেবে ভেবেই কতকাল এমনি করেই পার করেছি।
অথচ এ প্রকৃতি জানে,জানে দিগন্তের কুসুম আভা-ও,তোমাকে বলতে গিয়ে কতবার কত আধার মেখেছি আমার গায়ে।
সে আধার মেখে হন্য হয়ে ঘুরেছি মানুষের দ্বারে দ্বারে।
আমার স্থান হয়নি কারও স্বপ্নীল কুঠিরে।
একদিন এ বিষন্নতা দেহটাকেই গিলে নিলে যদি জানতে পারো কোন এক মজনু তোমার প্রেমে বিভোর ছিলো,তবে তুমি বিদেহীর ভালোবাসা পূরণে তুমি তাহার লাশটুকুই ছূঁয়ে দিও।
ছূঁয়ে দিও মায়ার স্পর্শে,
ভালোবাসার স্পর্শে।