মেঘের দিশায় দোদুল্যমান মনের ভেজা কায়া ,
ভেজা ধুলার গন্ধ পরে বাতাস মহামায়া ...
গোমড়া মেঘ অঙ্গে পরে তখনি তার হাসি ,
জীবন তখন মঞ্চ সাঁজায় , বেওয়ারিশের ফাঁসি ...

বিজলী সাঁজায় মুখের কথন , লজ্জায় লুকে রোদ ,
আমার ধুতির কালচে বরণ , ক্ষুধায় হরে বোধ ।
চন্দ্রাবতী, মন্ত্র চোখে ,চাঁদ সমানে দালান ,
বামুন আমি , চোখ কে সাধি স্বপ্ন পারে হেলান ...


নীলাকাশে মেঘের কোলে বামুন করো স্নান ,
ঘুম টা ভেঙে দেখো, পরীর কোথায় অবস্থান ...
আবার ঘুমাও লুকাও তারে স্বপন চাঁদর ভাজে ...
পারলে বামুন বেচে থেকো , স্বপ্ন দেখার মাঝে ...


বামুন হয়ে চাঁদ কে ছোয়া বারন
তাও মানলাম,
হৃদয় বিষের প্রলয়,
তাই চোখের জলে হাসলাম,,
ভ্রিত্ত হয়ে সত্য কথা বলছি
হে লাবন্য,
আমার হৃদের গোলাপ শুধু তোমার
খোপার জন্য...


আমার দেখা তোমার চোখে , আমার চোখের কান্না ,
আমার দৃষ্টি তোমায় দেখায় , আমায় করা ঘেন্না ...
তুমি আমি , তোমার আমি , আমার বা-পাশ শুন্য ,
বিধায়ঃ সেতো লালনকর্তা ! তারাই মহামান্য।

অতি মান্য ধনে পুন্য , বনেই বন্য মানায়
তোমার বুলি , তোমার ব্যথায় , তোমার বজ্র শোনায়।
কয়লা ঘসা কিস্‌সা আমার , তোমার চোখে জল ,
মিলাও আমায় , ব্যাথার সাথে , মিলবে অবিকল ...


২রা চৈত্র...
সকাল ৪.১৮
হিরাঝিল
নারায়ণ গঞ্জ