চিত্কার করে জীবিকায় কেঁদে যাচ্ছে
পোশাকি জীবন।
বোবা অস্থিরতায় এসে দাঁড়িয়েছে বা রা ন্দা য়
রাস্তার পাশে ,প্রশস্ত রাস্তা বুকে সীমাহীন জীবন।
আনন্দে হেঁটে চলা
শুধু তোমার হাত ধরে নিশ্চিন্ত।
পোশাকি পর্বের শেষ রাতের ট্রেনে অস্থির পদচরণ
বোবা বগিগুলো অজগরের খিদের মত দৌড়চ্ছে।
শান্তি নেই একটা জীবন তোমার সাথে
ডাকিনী যোগিনী দিয়ে বানানো তরকারি বারোমাসের সর্বক্ষনে।
মনোযোগ সহকারে সভ্যতা চুষে যাচ্ছে একমনে
ঘুমন্ত অধিকার।
ঘুম কে আবিষ্কার করেছিল?
যোনি ও জননের সংযোকে তৈরী বিশ্লেষণে অহংকার।
জীবিত ও মৃতের পার্থ্যকের সেতুতে একলা দাঁড়িয়ে দেখছি
সামনে দিয়ে ঘটে চলা কাঁচের দুর্ঘটনা,
মানুষ ঘুমোয় বলে মৃত্যু এত সহনশীল।
চিত্কার করে জীবিকায় কেঁদে যাচ্ছে
পোশাকি জীবন।
শব্দ তুলে অদ্ভূত বাদ্যযন্ত্র বিধাতার হাতে
ঝংকার আর অদ্ভূত ম্যাজিক ভেসে যাচ্ছে বা রা ন্দার দরজায়।
দূরে দাঁড়ানো আকাশের চাঁদে
দরজা বন্ধ সীমাহীন পোশাকি শব্দে।