নারী তুমি অহংকারী,
রুপে তোমার অহংকারের আগুন।
একটুখানি সুযোগ পেলে,
অহংকার তোমার বাড়ে দ্বিগুণ।
কিসের তোমার এতো অহংকার?
রুপের? সেতো চাঁদেরও আছে।
কিন্তু, একটুখানি মেঘ আসলেই,
সেই রুপ ম্লান হয়ে যায়।
তুমিতো সাধারণ একজন নারী মাত্র।
জেনে রেখো তোমার এই রুপের,
আগে বিবেচিত হবে তোমার চরিত্র।
আর সেটা তোমার সম্পূর্ণই অপবিত্র।
রুপতো মাকাল ফলেরও আছে।
কিন্তু, সেই রুপের সীমাবদ্ধতা,
যতক্ষননা ফলটি ভাঙ্গা হয় ততক্ষণ।
মাকাল ফলের ভেতর টা যেমন,
তোমার ভেতরটাও ঠিক তেমনি।
কি করবে তোমার এই রূপ নিয়ে?
শেষ নিঃশ্বাস টা বের হয়ে গেলেই,
তোমার এই রূপের অহংকার,
ভস্মীভূত হয়ে যাবে চিতার আগুনে।
তাই বলি কি শুধরে নাও নিজেকে।
অহংকার ঝেড়ে ফেলে বদলে দাও নিজেকে।
হে অহংকারী নারী মনে রেখো,
তুমি বদলালে,
বদলে যাবে তোমার ভবিষ্যৎ প্রজন্ম।
বদলে যাবে একটি পরিবার।
বদলে যাবে একটি অহংকারী সমাজ।
বদলে যাবে একটি অহংকারী জাতি।
★★উৎসর্গঃ কবিতাটি মহারানী ( ছদ্মনাম) কে উৎসর্গ করে লিখলাম।