স্বপ্নগুলো সাজানো ছিল মনের অলিগলি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমে করলি আমায় বলি...
সমাজ ঘরের শ্বাপদ তোরা স্পর্শ করলি দেহ,
অগ্নি পথের যাত্রী হলাম বাঁচবিনা তোরা কেহ!
দেহ উলঙ্গ করলি ভালো নারকীয় স্বাদ নিতে,
কি কাজে লাগবি ছিন্ন বিবেক সমাজের কোন হিতে?
আবর্জনার স্তূপ তোরা ঘর কাকে বলে জানিস?
যে পথে দাঁড়াবি ঝড়বে নোংরা শান্তিকে শুধু হানিস!
মানবিকতা দুপায়ে মারাস সমাজ ভিতের ঘুন,
আমার মতো হাজার স্বপ্ন বাঁচলে করবি খুন।
মজ্জাতে বিষ বর্বরতার আমার পড়শী মানবেনা,
সব হারানোর ব্যথা নিয়েও বিবেককে ওরা হানবেনা।
আমার চিতার একমুঠো ছাই বারুদ হয়ে ছাইবে,
জ্বালিয়ে দিয়ে বর্বরতা মুক্তি ধারায় নাইবে!
বাকিটা আর বলা হবেনা খুন হয়ে গেছে সত্য,
বিচার যদি ষোলোয়ানা হয় আমার আত্মা মুক্ত!
বিদ্যাঙ্গন মুক্তি চায় কালো আঁধার ক্ষতে,
সূর্যের আলো পড়বে অবাধে মানুষ গড়ার পথে।