কথা যখন নির্দিষ্ট পঙ্‌ক্তিতে পাঁচটা মনকে ভাবায়,
অন্তঃকরণ নাড়া দেয়, তখন জন্মে ঋদ্ধ কবিতা।
মনের শিকড় বেয়ে জাগ্রত আবেগ বয় স্বরলিপিতে।
আনন্দ বিচ্ছুরণ করে, রামধনু পথে বেষ্টিত নভে!
প্রেম সাগরে বসে জোছনার পানে কথা একান্তে!
কখন বিরহের ফোঁটা শিশিরে ঝরে,
কভু বেদনার জ্বালা বিদ্ধ করে সময়কে,
কবি সবটা তুলে নিয়ে জন্ম দেয় সজীব কবিতা...
হৃদ্য কবি সাজায় মনের বাগান মসীর আঁচড়ে,
কবি কাঁদে যন্ত্রনায় যবে সভ্যতার ঘরে বহে ঝড়।
তচনচ হয়,শ্রাবণ ধারা ঝরে বাহিরে ভিতরে...
শব্দরা ধ্বংসে স্নাত! দ্বিতীয়ার চাঁদ ক্রমে পশ্চিমে,
পুনরায় কণ্ঠ খেলে ভূপালিতে রিনিঝিনি ঘরানায়,
সুরের সিঁড়িতে বসে খেয়ালি বাতাস,
অনুপম আলোয় ভেজা! নাচে তানপুরায় আঙুল!
কবি প্রাচীন ন্যগ্রোধ... নিচে ব্যাপ্ত ইতিহাস।









"বাংলা কবিতা স্মারক”