একলা দুপুর।
যখন স্তব্ধ বাতাসে মন ভরপুর,
তখন,
দেখি যখন-
পালা, "দিবসের নিত্য দহন"।
চোখ জুড়িয়ে আসে ঘুমে
অলস মরসুমে।
মন্দমন্দ কিছু হাওয়া আসছে
ঘরে ভাসছে।
একাকিত্ব,
যখন ছাড়িয়ে ওঠে বুক হতে চিত্ত।
ভূবন মধ্যে
একাকিত্বের দর্শক যখন সকাল-সন্ধে,
দেখছে আমার ছটফটানি।
নিত্য আঘাত হানি,
দিচ্ছে আমার বুকে,
অনন্ত সুখে।

আমি যে খুবই একা
একরোখা,
আমার অস্ত্র নেই, সস্ত্র নেই,
গায়ে বস্ত্র নেই;
তবু যেন মানে না একাকিত্ব।
ও মুক্ত-
হয়ে দাপাচ্ছে বুকে,
অনন্ত সুখে।

হায়!
আমি নিরুপায়।
পেতে নিচ্ছি তাকে-
বুকে,
যেখানে আছে চিনচিনে ব্যাথা,
অবলা কথা।
তাও আমি, আমার শরীর রেখে
একাকিত্বের বুকে,
অনন্ত সুখে।