বনলতা সেনের মুগ্ধতা আমাদের কখনোই কাটবেনা, সেটা কবিতায় অথবা আমাদের এই আলো ছায়ার বাস্তবতায়।
পাখির নীড়ের মতো চোখ লাবন্যপ্রভার ছিলোনা বলেই তো বনলতা সেন।
পুরুষের পৌরুষের যত্নটা কেবল বনলতা সেন রাই পারে।
তাই হাজার বছরের প্রায় প্রত্যেকটা পূরুষকে জীবনানন্দ হতে হয়। চোখ তুলে তাকাতে হয় সে চোখে।
এভাবেই পুরোনো হই আমরা।
সমস্ত দিনের শেষের চিরায়ত সন্ধ্যায়
জীবনের সব লেনদেনের হিসেবের শেষ হয়ে যাওয়ার মতো,
বনলতা সেন রা ও হারায়।
থাকে শুধু অন্ধকার।