একটা পানসী নাও, সময় বর্ষাকাল,
প্রকৃতি তার মতো বৈচিত্র্যতা ছড়াচ্ছে,
একদম শ্রাবণ মেঘের দিন,গানের একদল সাথে,
বাদ মাগরিব—নদীর স্রোতের শব্দ আর সন্ধ্যার হাওয়া,
ছুটছে পানসী ভাটির বুকের মধ্যে দিয়ে,
হারিকেনের আলো পানির সাথে মিশে
অদ্ভুত সৌন্দর্য সৃষ্টি করছে, নেশা ধরার মতো,
গানের আয়োজন হবে নিশি আরেকটু গভীর হলে।
বৃষ্টির আগমনে, বৃষ্টির সময় কি গান শোনা উচিত?

বৃষ্টিতে গান শুনতে নেই, ভিজতে হয়।
নাওয়ের চাউনি নিচে শীতল পাটি,সেখানে শুয়ে আমি।
আয়োজন করে করে নৈশভোজ হল,
নিশি গভীর, এখন গান শোনার সময়,
আকাশ ও উন্মুক্ত, আঞ্চলিক ভাষার গান,

আহ! উতল পাতাল মনে ঢেউ
তার মাঝে আমি যেন প্রকৃতির বুকে শান্ত,
এখন পানসী কোথায় আছে জানা নেই,
চোখমুখ জুড়ে আসল ঘুম,
ঘুম আসবে, আমি নিদ্রায় গেলাম।