আমি বললাম ঈশ্বরকে, " দিয়ে দাও তাকে ; সে আমার দুই নয়নের আলো । "
ঈশ্বর হেসে বলে, " কি আর দেবো তাকে ; যে সর্বদা তোমারই ছিলো। "
আমি বললাম ঈশ্বরকে, " জন্ম দাও তার পাষাণ মনের আকাশে ভালবাসার বৃষ্টি।
ঈশ্বর হেসে বলে, " মিটিয়ে সকল দুরত্ব মিলাও ওই হরিণী চোখে দৃষ্টি। "
আমি চিল্লিয়ে বললাম ঈশ্বরকে, " দেখো আমার ঈশ্বর মিলে গেছে। "
ঈশ্বর ব্যঙ্গ্য করে বলে, " তোর নসীবে তাকে কে লিখেছে ? "
আমি এবার বললাম ঈশ্বরকে, " এই পাষাণ দুনিয়া ভালবাসা বুঝে না। "
ঈশ্বর গর্জে ওঠে বলে, " এটা তোর পরীক্ষা ; ভালবাসা এতো সহজ না । "
আমি এবার শুধাই ঈশ্বরকে, " কেন হারালাম আমি তাকে ? "
ঈশ্বর মৃদু হেসে বলে, " কারণ জেতাতে তোর ওই প্রেমটাকে। "
আমি কেঁদে বলি ঈশ্বরকে, " তাকে ছাড়া কিভাবে বেঁচে থাকবো ? "
ঈশ্বর তখন বলে, " হে প্রেমিক তোর জখম আমি সয়ে নেবো। "
আমি আর্তনাদ করে বলি ঈশ্বরকে, " বলে দাও অনেক সুখী আছি ; আমি এমনটাই বলেছি তাকে।
খানিকবাদে নিরবতা ভেঙে ঈশ্বর বলে, " তুমি সর্বদা সুখে থেকো ; এমনটাই সে বলেছে তোমাকে । "