মায়াবিনী কত মায়া জানে!
গন্ধ বিলায়, অদম্য তার বুক-পিঠ
অকৃপণ ভালোবাসা --- কেউ খালি হাতে ফিরে না
মুখ আর জিহ্বা চাঁটতে চাঁটতে ঘরমুখো মানুষগুলো
কত আমুদেই না তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলে!
বাহারি রূপ --- চোখে চমক লাগে
দিনে দিনে মাসে মাসে কত যে প্রসাধনী তার গতরে ঢেউ খেলে
ওরে মায়াবিনী, অমন করিস নে
তবে কিন্তু বাস্তবতা ভুলে
আবেগময় ঘর-গেরস্থলি হবে, স্বয়ংসম্পূর্ণ সামাজিক সংসার হবে।
তার চে' তোর ব্লাউজের নিচে মুখ রাখি
এতো ভ্রূণ আর বীজ কোথায় রাখিস --- শোন মায়াবিনী,
তোর উঁচু উঁচু টিলাগুলো আমার দখলে থাক
সেসবের ছিদ্র দিয়ে যে জল বেরোয়, (অন্যরা অন্যকিছুও ভাবতে পারে)
তাতে নেয়ে তারপর তোর উরুতে নাভিতে চুমু খেতে খেতে
দিবো এক শান্তির ঘুম।
আমি জন্মাবধি তোকে দেখে আসছি
ভেবে রেখেছি বয়স্ক পুরুষ যেদিন হবো
তোকে হাসাবো সুড়সুড়ি দিবো, মাটির শরীরে মাটির ভ্রূণে
হাসবে নতুন হাসি।
মায়াবিনী কত মায়া জানে!
বুক-পিঠ নির্লজ্জ বেশ্যার মত উদোম করে আকৃষ্ট করে
নিজেকে আরও স্বয়ংসম্পূর্ণ করে আমাদের পরিশ্রমে, আমাদের ঘামের দামে।