কত রঙ্গ নাট্যাভিনয় দেখি ভবার্ণবেরে ,
বহিরঙ্গ-বেশভূষা-মূঢ় বুদ্ধি,মূক হীনরে।।
চিত্তাকর্ষক সে বাহ্য কর্ম,সংবৃত করে কু,
মুবীনের অন্তরালে সদাচারে প্রকাশ্যে সু।।
কর্তা-কর্ম,কর্ম-ধর্ম,বিশেষ্য কিংবা বিশেষণ-
কর্মে ক্রিয়া,বিশেষণে বিশেষ্য;বৃথা অন্বেষণ।।
পূর্ণ করতে কর্ম করে ধর্মের মহত্ত্ব না বুঝে,
পুঁথিবিদ্যারঅহংকারে তৃষাতুর সে হয় নিজে।।
অষ্টপ্রহর,অষ্ট স্বর্গের লিপ্সায় করে সে কর্ম,
অঙ্কে ভাগশেষর শূণ্যের আছে কি কোন মর্ম?।

সাকীর নয়ন শারবে যে-জন হয়েছে বিভোর,
শারাব পেয়ালায় ডুবে সতত্ ছিন্নে মায়াঘোর।।
পূর্ণ কার্যে মন না দিয়ে সদা ডুবে থাকে শারাবে,
শতজ্ঞানি হয়ে সে তন্দ্রায় ঘোর হয়ে রয় নীরবে।।
আমি ধর্মের কীবা জানি আবালতাবোল বোকি  ,
বেশারাবী হয়ে মনা সাদাই ডাকে সাকী সাকী।।