জেগে উঠো সূর্যের রশ্নি কাড়িয়া।
অগ্নি কন্ঠে ত্যাযের বক্ষ ফাড়িয়া।
যত অন্যায় অনিয়ম যার উর্ধে,
মশাল হাতে শৃঙ্খল তার মজিয়া।
কান্না মুছে চোখের কথা র্শীষে,
রুমালকে কপালের ব্যথা ভাবিয়া।
জড় বধিরের বিবেক কর্ণ ছেদিয়া।
তিমির অস্থির জিবন লাথি মারিয়া।
আমি আমি এসেছি-
জন অধিরের নির্ণেয় মমি ভাঙ্গিয়া।
আশার নবীন প্রদীপ কর্ম সপিয়া।
ভাবুক তুঙ্গে পাহাড় তুল্য ভাবিয়া।
ভাঙ্গো চৌচ্চির প্রলয় শিখা বাধিয়া।
তোমাতে বিলিন জীর্ণ-শীর্ণ উড়ে,
আমি থামিব বাঁশের কেল্লা দাঁড়িয়া।
বাধা ভঙ্গের প্রকট ঝড়ে মিশে,
খর স্রোতের বণ্যা প্লাবনে ভাসিয়া।
আমি আমি এসেছি-
যত শাবক- শাসক শত লুপে,
মঞ্চ ছাড়াই রণ প্রান্তে কাশেমিয়া।
ডাকিতে আমার বজ্রকণ্ঠে কোসে,
দামাল-কামাল দাবানল আসিয়া।
জাগো ঘুম ভাঁঙ্গা শব্দচ্ছেদে হাঁসিয়া।
তোমাত নিজ ছবি পাথর গায়ে আঁকিয়া।
আমি কাঁটিব যত্ন করে বাতাসে মলিয়া।
হাঁরিয়ে যাও ঘন বিপ্লবে নিজ খুঁজিয়া।
আমি আমি এসেছি-
আমার মাঝে আসিয়া।।