প্রকৃতির সাথে কখনও অভিমান করা চলে না,
কী করে করব বলো?
আমি যে একা বড্ড একা!
এই জগৎ সংসারের চারিদিকটা যখন আমাকে আঁকড়ে ধরতে চায়,
কেউ তো আমাকে দেখে না,
দেখবেই বা কেন?
জগতের নিয়মগুলোতে স্বার্থপরতার ছাপটাই যে বেশী!
প্রকৃতি তো মনটাকে শীতল করে, ও তো আমার বন্ধু, সব দুঃখ-কষ্টের ভাগীদার।
আচ্ছা ; তুমি কী আমার মতোই প্রকৃতির সৌন্দর্যটা উপভোগ কর?
জানো; আমার শিশির ভেজা ঘাসের উপর দিয়ে হাঁটতে খুব ভালো লাগে।

তোমার কবিতা পড়তে কেমন লাগে?
জানো; কবিতা আমার একাকিত্ব মুঁছে দিয়ে যায়,
কবিতা তো মানুষের অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ ঘটায়।
যদি সময় পাও তাহলে কোনো এক শিশির ভেজা সকালে একটি কবিতা পড়ো,
দেখবে শিশিরের শব্দ আর কবিতার চরণ ;
সত্যি এ যেন অন্যরকম এক জগতের সন্ধান দিবে।
আচ্ছা ; যদি সেই কবিতার নাম শিশিরের শব্দ হয়?
তুমি যদি পাঠক হও না হয় সেই কবিতাটা আমিই লিখলাম,
অপেক্ষায় রইলাম কোনো এক শিশির ভেজা সকালের,
শিশিরের শব্দে সে দিন যদি ঘুম ভাঙে গরম চা আর কবিতায় সকালটা দেখবে ঠিক বদলে গেছে।