ছোট্ট খানিক গল্পে কেন নেইতো কোনো হুঁশ -
কেউ তো বলে ইঁচড়ে পাকা আকাশেরই চাঁদ;
আমড়া কাঠের ঢেঁকি সে তো আছেই বারো মাস।
মায়ের মুখের গালি তো নয় খায় খাটি মধু,
ইঁদুর কপাল, উড়নচন্ডী, উড়ো কথার কোষ।
উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে বেশ তো কর সাহেব,
এলোপাতাড়ি, উনিশ-বিশ স্বভাবের রসিকতা,
রাস্তায় বলে খাটের উপর চোখটি ভুঁজে শুয়া!
ঘড়ি কাঁটা ঘুরছে কেমন?
দেখতে ভীষণ লাগে;
স্বপ্নের মাঝে ভুতের ছায়া বড্ড কাঁপুন ধরে।
বাপের বেটা বলে কেহ পিছে হাড় কিপ্টা,
ব্যাঙের সর্দি এতো নাকি ভূতের বেগার খাটা।
মোমের পুতুল নয়তো সে কাজের আছে বেশ,
মগজধোলাই ভালোই পারে ভানুমতীর ভেলকি নাহি আছে শেষ।
শাক দিয়ে যায় না তো মাছ ঢাকা,
হয় না যদি সাপ-নেউলে লঙ্কাকান্ডের দফারফা।
যাচ্ছেতাই বলতে পারো রাঘব বোয়াল যত,
লাগামছাড়া পাজিটাকে ধরতে উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে ছাড়ও?