কাউকে কিছু না বলেই
সে ফিরে এলো,
খানিকটা মেনে নেওয়ার হতাশা
চুপিসারে তার পদক্ষেপ মাপছে,
আকস্মিক এই আগমনের অস্তিত্ব;
একটা দারুণ চমকই বলা চলে...

এক বিষন্ন সন্ধ্যায় সে পা রেখেছিল
চেনা চৌহদ্দির চৌকাঠ পেরিয়ে,
জীবনের উজ্জ্বলতা দেখেছিলাম সেখানে,
মনে হয়েছিল সংঘাত সইবার মতো
রঙমশালে ভরপুর ছিলো তার মন;
কোনো বারণের তোয়াক্কা করেনি...

চলে গেলো, আমিও ক্ষয়ে ক্ষয়ে-
একদিন উঠে দাঁড়িয়ে ছিলাম,
এ গোপনতা কেউ জানেনা!
সব যন্ত্রণা বা মর্মবেদনাই ছিলো আমার একার,
বলা যায় তাকে কিছু বুঝতেই দিইনি;
হয়তো কোথাও পৌরুষ বাধা দিয়েছিল...

কিন্তু রবি যখন আজ অস্তাচলগামী-
তার এই হঠাৎই প্রত্যাবর্তন
নতুন করে ভাবালো আমায়,
আজ সে খুব ভালভাবেই জানে
আমার আর কিছু দেবার মতো নেই;
তা ছাড়া সেও সামগ্রিকভাবে প্রতিষ্ঠিত...

তবে কি তার মধ্যেও ছিলো কোনো ফল্গুধারা...