অংশীদারিত্ব
....................
রামনারায়নের সুখ বলতে সাধনায় কবিত্ব সম্পদ,
সম্পদের হিস্যা নিতে জড়ো হয় জোয়ানী মশগুল;
অহেতুক না ছোঁয়া স্বপ্নকে তাড়িয়ে বেড়ায় স্বপ্নলোক;

প্রতিদিন তাচ্ছিল্যের অবকাশে রুগ্নতা কাটে বেয়ারা এক্সসিজেন,
শাব্দিক কোষগুলো অনুভব করে আতিথিয়েথার;
খোঁয়াবে খৎনা খুলে বেসামাল হয় কবিতা
হাতনেড়ে নির্দেশ দেয় ফাল্গুলি দূরাভাষ-
বৈজয়ন্তী মলয় মৃদুসুরে চুম্বন কাটে কাব্যঠোঁটে।

বেগতিক পাওনায় অনশন দূর করে অংশীদারিত্বে;-
ভাগীরথীর সাধনায় সাধ ভগ্নকরে
অমৃতের দলিত সম্পদ,
আঁচমন হিস্যা তুলে জবরদস্তি সাধনায়...
স্বর্গচ্যূত কিন্নরে কান্তির সরস সামলায়
দৈবিক ঊর্বশী।

কল্পনায় বিলাস মেদুর সুখকে করে পাপের অংশীদার!
সুখ না চেনা খৈতান খোওয়াবে খৎনা দেয়
বেমালুম সুদ;-
অকারণে বঞ্চনা আলগায় আগল খুলে
দেবতুল্য অভিশাপ!
রোদ্দুরের পশলায় অনঙ্গ ছড়ায় প্রাতের শিশির;
তবুও পাওনাটুকু, দুর্বা চায় তাঁর মস্তকে পড়ুক পবিত্র জলধারা।
এমনি করেই অংশত অংশীদারিত্ব হয়
জীবন ভেলায়।।
-----
রমেন মজুমদার, 07/10/2023