চলতে-চলতে আমি পোঁছেছি-
এক দারুণ আশ্চর্য দেশে।
দৃশ্যমধুর ও রহস্যতার ঘেরাটোপ চারিদিক
আবিষ্কারে আমি শংকর বেশে।
যেখানে নিত্য সবকিছুই চলমান-
বাস্তব পৃথিবীর চরম সত্যের উল্টোদিকে;
ঈগল পাখির ওপর আর এক পাখি বসে,
উড়ছে,একরাশ পাখিদের ঝাঁকে!
আর অহর্নিশ বিরাজমান;
এক গভীর নিস্তব্ধতা, জনহীনতা
উদ্ভিদে ফুল ও ফলের পরিপূর্ণতার পরিবর্তে-
সামুদ্রিক ঝিনুক প্রস্ফুটিতা!
ছোটে আমার ভাবনারা
ওইসব উদ্ঘট ঘটনার আবিষ্কারে;
সেজন্যে দৈত্যাকার চল্লিশ ফুট লোকেরা-
আমায় দৌড় করায় বারেবারে।
আবার, সোনালি আকাশ হতে-
বস্তা- বস্তা সোনা ঝরে পড়ে!
ওই দৈত্যাকার মানুষরা তাই দিয়ে-
মনবুননের চিত্তাকর্ষী সোনার বাড়ি গড়ে।
যখন আমি এই ভয়মিশ্রিত রহস্যময় ও বিস্ময়কর
সুন্দরতার দৃশ্য দেখি বহু লগ্ন ;
তারপর হঠাৎ খাটিয়ার ওপর বসে দেখি-
সবটা এক ভালোলাগা স্বপ্ন !