যেখানে স্বার্থের অন্ধকারে ঢাকা সব চেনা পথ,
সেখানে আলোকিত এক নক্ষত্রের মতো ওঠে সত্য।
আহমদুল্লাহ হুজুরের হৃদয় গভীর, সাদা মনের প্রতিচ্ছবি,
প্রতিটি ত্রাণে তাঁর সততার ছোঁয়া, মানবতার নব সম্ভাবনা।
বন্যার তাণ্ডবে ভেসে গেছে জীবন,
তাঁর ত্রাণে যেন ফিরে আসে সুখের ঠিকানা।
শত সহানুভূতি দিয়ে সাজানো তাঁর প্রতিটি সাজ,
কষ্টের দিনে ক্ষুধার্তের মুখে এনে হাসি,
তাঁর সামান্য দানে যেন শত গুণে ফুঁসে ওঠে খুশির সুর।
পানির ফোঁটা, চালের দানা,
সবকিছুতেই যেন তাঁর মমতার ছাপ,
পূর্ণ করলো প্রত্যেক প্রাণা।
সেবার মধ্যে যে ন্যায়ের শক্তি,
তাঁর ত্যাগেই গড়া এক মানবতার মুক্তি।
চালের বস্তা, ডালের ভাঁড়,
তাঁর হাতে যেন আশীর্বাদের ঢেউ।
ইতিহাসে লেখা থাকবে তাঁর নাম,
সততার প্রদীপ, জ্বলুক অমলিন শিখায়।
যাচাই-বাছাই, প্রতিটি ধাপে সৎ পরিশ্রম,
পুনর্বাসনে নতুন জীবন, ধন্য হোক প্রতিটি ক্ষণ।
অডিটের শৃঙ্খলে স্বচ্ছ হিসাবের প্রমাণ,
আহমদুল্লাহ হুজুরের সততার এই উজ্জ্বল গুণগান।
আসুন, আমরা শিখি তাঁর পথচলা,
সততার দীপ জ্বালাই, অন্ধকার ভুলে।
তাঁর মতো মানুষ বিরল এই ভুবনে,
প্রত্যেকটা কাজ হোক তাঁর মতো উজ্জ্বলতায় ভরা।