ধরিত্রীর ভুতল থেকে ঐ নীহারিকা
বনানী পুষ্পকানন আরো লতা পল্লব;
এ আসমান জমিনে যত কিছু আঁকা
তোমারই;তোমারই জপে মত্ত সব।
ধূলিকণা,ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র এ পিপীলিকা
সকল সৃষ্টি ধরায় তোমারই অনুগত;
চিন্তিত,যেন মৌন দাঁড়িয়ে তরু শাখা
তব বন্দনা গায় নীরবে অবিরত।
ঝর ঝর গীত শুনি,আষাঢ় শ্রাবণে
ঝর্ণা নদী নালার এ কল কল ধ্বনি;
ওরাও যেন মুখর তোমারই গানে
গভীর সমুদ্রেও,স্তব গুঞ্জন শুনি।
রাতের ঐ আকাশে যে তারার মিছিল
মিটি মিটি জ্বলে স্তুতি পাঠ অহর্নিশি;
মানুষ কীট পতঙ্গ করে কিলবিল
উৎসুক,একাত্ম হতে তোমাতে মিশি।