কাগজে লিখতে হয় না বলে বুঝি না এখনো
কতটা প্রকোপ রয়ে গেছে কাটাকাটির।
ভিতরটা বলে ভীষন, অচেনা পাত্রগুলোও ভরে যায়
আধা চেনা ভাব আর শব্দের দখলে ।
দিনভর কেটে চিড়ে বিভাজন দেখি ।
প্রণয়ের গল্পেরা এভাবেই এগিয়ে যায়, একসময় থামে;
অতঃপর রংধনু খুঁজতে গিয়ে নিখোঁজ বহুদিন।
আমাদের বুকে এখন শহুরে গন্ধ,
ভাষাগুলোতেও নেই কর্দমাক্ততা ।
বুঝাবুঝি নেই বলে বেদনার গভীরতাও কমে গেছে ঢের!
তবুও কিছু অপারগতা দিনশেষে বলে যায়!
কিছু নির্বিষ দীর্ঘশ্বাস, অপ্রতুল চাহনি
ক্ষতস্থানের দাগটা মুছে ভাবিয়ে যায় আবার।
আমরা নাগরিক, ভূমণ্ডলের নাতিশীতোষ্ণ ভাগের
ভাব প্রবণতায় তাকিয়ে দেখে অবাক হই- বরফের পুতুল হয়!
মোমের নির্যাশ হতেও পাওয়া যায় ধারণা ।
নিজেকে ধার করেছিলেম যেদিন, তুমিও বলেছিলে-
ও কমল এভাবে দেখো না নিজেকে ।
হীরের মত দামি না হলেও তোমার ভিতরে যে সোঁদা মাটি
বুনেছে স্রষ্টা স্বয়ং ।