বাংলা ভাষায় অ্যানাগ্রাম
অ্যানাগ্রামের বৈশিষ্ট্য
অ্যানাগ্রামের বাংলা নাম 'বর্ণরূপান্তর'।
নিম্নে বৈশিষ্ট্যগুলো দেওয়া হলো-
১.একটি শব্দ-বাক্য থেকে আরেকটি শব্দ-বাক্য সৃজন করা।
২. নির্মাণকৃত শব্দ-বাক্য হতে হবে পূর্ববর্তী শব্দের- বাক্যের অনুরূপ বর্ণ।
৩. নতুন শব্দ-বাক্য গঠনে একটি বর্ণ বাদ দেওয়া যাবে না আরেকটি নতুন বর্ণ সংযোজন করা যাবে না।
৪. অ্যানাগ্রামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য কবিতার চরণ, ওপর থেকে নিচে পড়ে গেলে যে যে বর্ণ দেখা যাবে, নিচ থেকে ওপরে পড়ে গেলেও একি বর্ণ দেখা যাবে।
৫. অ্যানাগ্রামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো প্রতিটি চরণ সমবর্ণ হতে হবে।
এত তয়ে
অ্যানাগ্রাম এত সুকঠিন
বাপ রে! নতুনতা তাপন
লেখায় ভাসা সুবাসিতও
বর রতা স্ব রসের বন।
মাতন বিভোরতা উতালে
সরণ তাতি সহজ নয়
পুলকী তানতা শভৃছায়া
ভরসা ভোলতুলি লভন।
রচক ভাস্বরে শোভা
এই আলো রচনা ধারা
চির হরিত ধারক ফলা
সবিতার লভিতে চারিমা।
চারিমাতে লভিরতা সবি
রচিত লাফধার রি কহ
নাচলোয়া ইয়ে রাধার
কর-চ, ভা রে শোভা স্ব।
সার ভ লভো তুলি লনভঃ
নতা কী তা? পুলছায়া ভৃশ
রণসহ তিতা সয় জন
মালে নত বিভোর তাউ তা।
রবতার নবস্বর রসে
খায়লে বাসু সিতও ভাসা
পরে বা, তাপনতা নতুন
অ্যা গ্রাম না, তয়ে ঠিক নসু।
মানবতা তাবনমা
মানবতা ভৃশ আকালে নয়ন দেখা
ও দরশন দূরে নাও সবাই মিলে
কেন মানবে তা রচন?সেই অনীতি
জীবে দয়া ন্যায় জড়াও মহতী তারে।
মানব কললান ভাসে অতীশ সুখী
এমন ধারা তরমিমে বাড়াও হাত
এ কাজে বাড়ে খেলোয়াত কদরে হাই।
লোয়াখেত ক বাজে ইহা কাড়ে রে দ-এ
তমে রত নম এ রাধা ওড়াবা হামি
লালন ক মানবঅসু সে ভা শ তীখী
বেন্যায় ওড়া জীদ জয়া তা হম তীরে।
নকে নমাবে অই নীতি রচন তাসে
ওই রদশন সমিলে বানাও রে দূূ
তাবনমা কা আলে শভৃ খাদে নয়ন।