মহালয়া মানেই বীরেন্দ্র কৃষ্ণ ভট্টের গলায়
সুমধুর চণ্ডী পাঠ।
বছর সাতেক আগেও মহালয়া দেখতে সেই ভোর
চারটায় ছুটে যেতাম পাশের গ্রামে।
আজও চোখের সামনে ভেসে উঠে দেবীর
সেই মহিষাসুরমর্দিনী রূপ।
কত মায়া , কত তেজ ছিলো সেই রূপে।
যদিও সেটা ছিলো দেবীর ভয়ংকরী রুপ,
তবুও সেই রূপে রয়েছে এক অদ্ভুত মায়া।
দেবতাগণ কর্তৃক দেবী দুর্গার সৃষ্টি এবং তার অস্ত্রশয্যার দৃশ্য , আজও আমার চোখে ভেসে আছে।
মহালয়ার প্রভাতে, দেবীর আগমনে সুমধুর শঙ্খ ধ্বনি।
খুব মনে পড়ে বিকেল বেলা দুর্গা মায়ের মন্দিরে আমরা সকলে মিলে বসে,
বাঙালি মেয়েদের মহিষাসুরমর্দিনী যাত্রাপালা দেখতাম।
কত সুন্দর ছিলো সেই দৃশ্য।
মনে হতো মা যেনো স্বয়ং পৃথিবীতে এসে আমাদের চোখের সামনে মহিষাসুরকে বধ করছেন।