জলেনীলে পক্ষপাত

জলেনীলে পক্ষপাত
কবি
প্রকাশনী উদাহরণ প্রকাশনী
সম্পাদক রাশেদ মামুন
প্রচ্ছদ শিল্পী আশরাফুল স্বপ্নীল
স্বত্ব লেখক
উৎসর্গ মা'কে
সর্বশেষ প্রকাশ ফেব্রুয়ারি ২০১৯
বিক্রয় মূল্য ২০০ টাকা মাত্র
বইটি কিনতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন

সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

"জলেনীলে পক্ষপাত" প্রিন্স রোমান পিকিউ এর ১ম মৌলিক কাব্যগ্রন্থ। যা ২০১৬ সালে উদাহরণ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়। বইটিতে মোট কবিতা সংখ্যা ৫৭ টি।

=============================
সংক্ষিপ্ত কবি পরিচয়:
প্রিন্স রোমান পিকিউ, প্রকৃত নাম- মোঃ আসাদুজ্জামান প্রিন্স (রোমান)।

জন্ম রংপুর জেলায়, কিন্তু শৈশব কেটেছে, আব্বাস উদ্দিনের ভাওয়াইয়া গানের বিখ্যাত সেই "চিলমারীর বন্দরে"। বালুচরের বাদামী দুপুর, পালতোলা নাও, চালচুলোর জীবন, গরুর গাড়ি, জারি-সারি এসবই তাঁর মননে, মস্তিষ্কে। পরিবার চেয়েছিল, বিজ্ঞান বিভাগে পড়ুয়া পিকিউ, ডাক্তার কিংবা ইঞ্জিনিয়ার হোক। কিন্তু ব্যক্তি জীবনে তিনি হয়েছেন, নির্মাতা ও কবি। বেশকিছু স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করে পেয়েছেন, দেশ বিদেশের একাধিক সম্মাননাও। দীর্ঘদিন প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় নাট্য নির্মাতাদের সঙ্গে। উল্লেখ্য, গুনি অভিনেতা ও নির্মাতা "সালাহউদ্দিন লাভলু" তাঁর নাট্যজীবনের প্রথম শিক্ষক।

প্রিন্স রোমান পিকিউ, স্কুল জীবন থেকেই লেখালেখির সাথে সম্পৃক্ত। ভাওয়াইয়া শিল্পী ও সাংবাদিক "সফিউল আলম রাজা" তাঁর আপন মামা। ছোটবেলা থেকেই মামার শিল্পগুন কিংবা শিল্পানূভুতি তাঁকে প্রভাবিত করত। এছাড়াও মা, "রওশন-আরা-বেগম লাইজু" ছিলেন, বাংলাদেশ বেতার রংপুরের আঞ্চলিক গানের শিল্পী। তাই, তাঁর শিল্পানুরাগ পারিবারিক'ই বলা যায়।
নবম শ্রেণীতে পড়াকালীন, বিভাগীয় একটি ত্রয়মাসিক ম্যাগাজিনে "মোরা তরুণ" কবিতাটি লিখে, সেই সংখ্যায় শ্রেষ্ট কবির সম্মাননা পেয়েছিলেন। আর তখন থেকেই প্রকাশনা কিংবা পত্রপত্রিকায় লেখালেখি শুরু। প্রিন্স রোমান পিকিউ নিয়মিত নাটক, বিজ্ঞাপনের গল্পও লিখছেন, দিচ্ছেন নির্দেশনাও।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে, উদাহরণ প্রকাশনী থেকে তাঁর প্রথম মৌলিক কাব্য গ্রন্থ "জলেনীলে পক্ষপাত" প্রকাশিত হয়।

কবিতা

এখানে জলেনীলে পক্ষপাত বইয়ের ১২টি কবিতা পাবেন।

   
শিরোনাম মন্তব্য
অদল বদল
অনর্থের আবদার
অনুভবে প্রেম দাও / বেঁচে থাকা মানে
ওয়ারিশ দিও প্রিয়
তুমি যাও আমি দেখি
নওয়াবিনী
পাদুকা জীবন
বাবার ফ্রেমে কাঠপোকা
শতাব্দীর বেমানান আমি
শরীরে লৌহজং
শাস্তিই স্বস্তি
শেষবার একবার