সেই ভালোবাসা কত সুন্দর!
যেই ভালোবাসায় প্রিয় জনের প্রিয়’তেই সম্প্রীতি খুঁজে পায়;
সেই অনুভূতি কত আড়ম্বর!
যেই অনুভূতি জুড়ে শুধু প্রিয় জনের প্রিয় অনুভূতি বুঝে পায়।

সেই দৃশ্যটা কত মুগ্ধকর!
যেই দৃশ্যের দৃশ্যপটে মেলে নিঃস্বার্থে রাখা কারো হাতে হাত;
সেই বিসর্জন কত মনোহর!
যেই বিসর্জনে প্রিয় মানুষের স্বার্থে বিলায় আপন অভিজাত।

সেই অহংকার কত মিষ্টিময়!
যেই অহংকারে প্রিয় মানুষটারে রেখে নিজেকে করে ধন্য;
সেই বিদ্বেষটা কত দৃষ্টিময়!
যেই বিদ্বেষে জ্বলে পুড়ে মরে প্রিয় মানুষ চলে গেলে অন্য।

সেই যন্ত্রণাটা কত সুখকর!
যেই যন্ত্রণায় ছটফটিয়ে নিঃশেষ হয় হৃদয়ধারী সরলে দূরে;
সেই পীড়াটা কত প্রিতিকর!
যেই পীড়ায় বড্ড পীড়িত হয় ভালোবাসা ঘুরলে ভিন্ন সুরে।

সেই বিশ্বাসটা কত নশ্বর!
যেই বিশ্বাসে অবিরাম হয় স্বাধীনতার পুরোটাই ব্যবহার;
সেই নিঃশ্বাস কত সুগন্ধর!
যেই নিঃশ্বাসে জীবন সাথীর প্রশ্বাস মিশে হয় একাকার।

সেই প্রেমটা কত ছন্দময়!
যেই প্রেমে থেমে-থেমে নয় সম্পর্ক জোগায় অটুট ইন্ধন;
সেই সম্পর্ক কত প্রবন্ধময়!
যেই সম্পর্কের তরে রচিত হয় অনন্ত ভালোবাসার বন্ধন।



রচিত: ০৮ নভেম্বর ২০২২; সাতমসজিদ হাউজিং (চাঁদ উদ্যান), মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭