খুবলানো সন্ধ্যা দোল খায়
যখন দেখি উপচানো ধূপ ও ধোঁয়ার সহবাসে
শৈশবের আলোড়ন নেই
অথচ ঘরে আলোর প্রয়োজনীয়তা বাড়লে
পেটকাটা শিখাও
কেমন যেন মঙ্গলীয় হয়ে ওঠে
আর সেতারের বেদনাবোধ তীব্র হলে
বেঁকে যায় পিঠ
ও মনের মার্জিন
প্রতিটা মৃত্যু তো আর সম্পূর্ণতা পায় না
এবং আমার অভ্যাসেও দেখা যায় না কলসির ফুটো
অনিবার্যভাবে বেরিয়ে আসা থেকে বোঝা যায়
একটা গ্লাস তুলি পেলে নান্দনিক সৌজন্য প্রাপ্ত হয়