নেভানো বিকেলজাত মনের সামনে
যে জলবৃক্ষ দাঁড়ায়
তার ঠোঁটের কোনে নিয়মিত একটা ঘন্টা বেজে চলেছে
বার্তা খুঁটছে বৃষ্টি
তার পায়ে সকালের ঢেউ
কুসুমরমণী আমড়া চিবোচ্ছে,
আলতাকাটা পায়ে পা রেখে
কিন্তু তাকে প্রশ্ন করি নি
সূর্য আঁকা জটিল নাকি
চাঁদের শরীরের কুয়াশাঘুম
আর একবার তাথৈ মাস ঘিরে পতাকা জড়ো হলে বুঝতে সুবিধে হয়
মধ্যদুপুরে যে রোদ বেপরোয়া
তার কোন জালকাটা টান নেই
তাই, নিজের মধ্যে গজিয়ে ওঠা শামুকের অস্তিত্বে
ক্রমশ ইচ্ছার মুখ ঢেকে যাচ্ছে
দেখলাম লোকটা সার্কাসপার্টিতে নাম লেখালো
আর মেয়েটা
পাহাড়ের পাদদেশে রেখে দেয় কালোঝুল
সেখান থেকে জলপ্রপাত গড়িয়ে যায়
যদিও পাখির গানে সেকথা বলা ছিল না