শশী আছো সত্য জাতো নব জাতক জাতিকা লোয়ে-
বক্ষে তোমারে নিরবে কাঁদো জাগ্রতো রূপে বুকে করে,
কবে পোহায়বে কালো আঁধারে জ্যোৎস্নায় ভরো।
আন্ধারে আলো জ্বালো প্রতীক দিশারী রূপো-
মুন জ্ঞাতো অজ্ঞাতো মনুষ্যত্ব জ্ঞানো সর্বত্রে সর্বদায়ো,
ভানু মাতো মান-হুঁশে ত্যাজো সর্বচয় সর্বসময়ো।
চন্দ্রো আছো বুকে ধোরে কালো কোরে নতুন প্রান নিয়ে-
নাহি অন্তো নাই আরম্ভ স্তম্ভের মতো ফ্ল্যাগে,
নাই শুরু নাহি শেষ ফ্ল্যাগের মতো জাগ্রতো লয়ে।
খুঁজিছো প্রারম্ভ অর্জনে মানুষ হয়ে মানুষের মাঝে-
মানুষ হয়ে মান-হুঁশ খুঁজিছে মান-হুঁশের মধ্যে,
মান-হুঁশকে রেখেছো মোরে মান-হুঁশকে বর্জন কোরে।
লুপ্ত লোপে কাটবে দুর্দিন-
আসবে ফিরে সেই দিন,
জাগবে আবার নব প্রজন্মের দিন।
আসবে আবার নবতে নবীন-
ভাসবে এবার চাতকে সুদিন,
জাগবে এবার নব নবীনে প্রবীণ।
গুপ্ত আরতো নয় বেশিদিন-
জ্যোতি আছে নব নবীন,
সুপ্ত আছে সবিই লীন।
মিলবে এবার সব বিলীন-
জাগবে আবার কুতে সুদিন,
হবে একাকার সবেতে প্রবীণ।
গুপ্ত আরতো নয় বেশিদিন-
করেছো কতো কলরবি,
ঔষুধ ওষুধে নামিদামী।
সুপ্ত আরতো নয় বেশিদিন-
শুধু বৃথা মিছে আহামরি,
কেনো করো মানের হানি।
মনটাকে বুঝিয়ে দিয়ো-
জীবনটাকে মানিয়ে নিয়ো,
দেশটাকে বাঁচিয়ে রেখো।
মান-হুঁশকে মেরোনা কখনো-
এটাইতো মানুষের জীবন মাত্র,
মানুষ মানুষকে ভালোবেসো।
মাতে যেনো দেশটা জুড়ে-
বিশ্বভুবন মানুষকে নিয়ে,
ভালোবেসো একে অপরকে।
মেরোনা কখনো থেমোনা কখনো জীবনকে নিয়ে-
রক্তকাঁদে মানুষভাসে বিশ্বকাঁপে মানুষের ভুল বুঝাবুঝিতে,
ভালোবাসো ভালো থেকো সুখে শান্তিতে সুস্থ থেকো সবাই মিলে।
মুছে যাবে ঘুচে যাবে এইদিন-
জীবনটা হয়েছে কতো রঙিন,
মানুষে মানুষ রক্তে রক্তিন।
বুঝবে এবার নব নবীন-
মিলবে এবার জাতক জাতিকা সেদিন,
হবে একাকার দেশ বিশ্ব মানুষে প্রবীণ।