রাত পেরোলেই পঞ্চায়েতের খেলা-
ঘড়ির কাঁটায় কাঁটায় হবে জীবন লাশের মেলা,
দিবানিশি পোয়াতেই হারিয়ে গেছে জীবন সুখের বেলা-
দিবারাত্রি পোয়ালেই ঘণিয়েছে জীবন রক্তের অবহেলা।
চারিদিকে হাহাকার শুনসান সংসার-
চতুর্দিকে কান্নার নদীবাণ নৈশভোজনার,
শান্তির বাণী নিরব আজ অশান্তিতে দিবাকার-
মানুষ ভাসে তাজা রক্ত মাংসের প্রাণনাশে নিশিধার।
দিব্যজ্ঞানে রক্তঝরে গোলাবারুদ গুলি লাঠি বুলেটে-
শাসকেরা মানহুঁশ সিকেয় তুলে প্রাণ নাশে ব্যাস্ততে।
শোসকেরা মানহুঁশকে হেলায় করে শোসকের জীবন মৃত্যুতে মাতে-
স্বার্থে ত্যাজে নিঃস্বার্থকে ত্যাগ করে মানুষ ভাসে তাজা রক্তে ভূমির বুকে।
শাসকেরা সর্ব জেনেবুঝে ভন্ডোসাজে স্বার্থ লুটিবারে-
শোসকেরা সব জ্ঞাত হয়েও পশ্চাতে হাঁটে মুনাফার জন্যে,
মানুষ জ্ঞাত হয়েও অজ্ঞাত সাঁজে আখেরের তরে-
মানব মানবীরা সব জেনে বুঝেও মানুষের রক্তে মাতে স্বতেজের ব্বলে ।
নেতা মন্ত্রী প্রাসাদে বসে যুক্তি করে গদি বাঁচাবার জন্যে সরযন্ত্রি-
মোরোলেরা ফূর্তি করে নষ্টি করে সাধারণ মানুষের সঙ্গে দুর্বলতার সুযোগি,
গায়ের জোড়ে স্বাধীনতা অধিকার অঙ্গীকার প্রাপ্ত জুলুমে দখল করে নিজ দেশি-
সমাজকে অসভ্য নোংরামী নষ্টামির অসমাজে পরিনতি করেছে শাসকের দরবারি।
জোর করে নমিনেশন দেবে বিরোধীদের বাঁধা দেবে জীবন নিয়ে প্রাণ নাশে -
গায়ের জোড়ে ছাপ্পা দেবে ব্যালট বাক্স বদল করে জবর দস্তিতে ছিনিয়ে নেবে আইনের শাসন নিজের হাতে,
গণনায় বাঁধা দেবে ভোট লুটবে বিজয়কে>পরাজয় পরাজয়কে>বিজয় করে স্বয় শাসকে-
সত্যকে মিথ্যা মিথ্যাকে সত্য করে জয়ী প্রার্থীদের সার্টিফিকেট নিয়ে ব্যালট পেপার খেয়ে প্রশাসনে।
তাতেও হয়নি শান্তি শাসকের মনে অশান্তি চাই নারীকে নিয়ে-
একযে ছিল মেয়ে উচ্চ শিখর ছুঁয়ে জীবন নারী জাতি হয়ে,
মালদায় মণিপুরে নারীকে নগ্ন করে ইজ্জত হানে অমানবিক নির্যাতনে প্রশাসনের সম্মুখে শাসকে-
নিয়েছে কতো অসংখ্য প্রাণ গুনতিতে জীবন খানখান মা মাটির সম্মান।
এর থেকে কি আর লজ্জার আছে প্রশাসন হয়েছে দলদাসে-
শান্তকে অশান্ত করে যাই কি আর বাঁচারে জনতার রায়ে,
গদিতো বছর যুক্তি পেরোলে কোথায় যাবে ভেবেছে কি একবারে-
হাঁল ধরিতে করেছে নাজেহাল পঞ্চায়েতের খেলা পশ্চিমবঙ্গের শাসকে।