জীবন তলির বায়িডাঙে্-
বাহিচলে দুগ্ধ মজা সলিলে।
যাণ হানে প্রাণে বাঁচে,
পোষিতো পতিত হাঁসে।
মাতা ডাকে হস্তে মিঠাই স্বরে-
পুত্র ছ্বলে হাঁকি মারে ,
ছানি দেয় শত্রু দ্বারে।
যত্নাপনে মোনে ধাত্রী ডাকি বারে কূলে-
জত্নেগড়ি জীবন মুলে যেতো না ভাসি, তলি গাত্র-কুলে।
নিদ্রা হারে দীনতি দিনে,নির্জন তাজালো রক্তের
চরে-
ফুটন্ত জলে ডুবি চলে আহারে।
জ্যান্ত মৎস্য মাংসের এ্যানে দৌড়াস পক্ষীতে,
নিজবাসে প্রাণ-ন্যাশে পক্ষীর পরিত্রাণে।
ঝলিলে একান্ত মোনে, উঠানে বার্ষিকী ফাল্গুনে-
ধরণী ধারন মানুষ ধারি গুনে।
ভাবিনি নারী নাড়ী- দেখিনি খুলি;
থাকে অন্তে পুষ্পার মূলে,
ঝাটিছে ঝাড়ুদার,মিছে তুলা তার মুলে।
ভূমি দ্বাড়ে খাঁটি যায়-
জলদ্বারে দৃঢ়তায়।
জ্যোতি দ্বারে দৃষ্টি বাঁয়,
আঁধারে নিরালায়।
বায়ু-দ্বারে বাঁয়ি যায়-
সুখ-দ্বারে দুঃখে, পুষ্প মালায়।
দাতায় দান করে-
মাতা তুলে বক্ষে জেরে।
কি ভালো কি মন্দ- দুই মদোও-তে,
হস্তে মণিবাটি কড়ে।
ঝিনুক সুরে হাঁকে বাঁশি তানের টানে;
জীবন তলিতে।
দাঁড়ি চারে মারি নাই-
গোঁফা-দ্বাড়ে আঙ্গিনায়।
অন্ত বহে মোর নহে অনন্ত হিনে,
তোমা বিনে রুদ্র-দ্বারে মোরে ঈষৎ চিলে জীবন তলিতে।
গাছের ডগায় জীবন বাসা-
ডোগায় ডোগায় প্রেমের ভাষা।
জীবন-রে তোর জীবন ন্যাশা,
যারে চলে যা বনো পালিতা।
এই তো মোর ভূবন আশার ভরসা;
জীবন তলিতা।
ঈশ্বরে ক্ষেত্র মানুষ্যত্ব-
কাঁটা সারে গাত্র সবুজে স্বাস্থ্য।
সাদা আশে পূর্ণ লাল গেরুয়া ছত্র,
ফুটন্ত বর্ণ-হীনতার গন্ধ।
ছেয়ে গেলো গুণি-
ভাবিতে নিপুণি।
খাটালো চিরুনি ছলনা নয়ান্তরিতে ভরা নারীর অন্তোরুনি,
জীবন তলি।