শোভাচারে দর্পিত মোনে-
ক্ষুধার রাজ্য -হিংস্র বনে।
ক্ষুদার হেতু সুধা চিতু,
হাঁল বিহাঁলে নরবলি ধামে।
পথোপারে কাঁকরের চুল্লিতে-
পথচারনে সুধায় সিক্ত রুটি জোমে।
ছিদ্র -জীর্ণ থালার আরাধনা,
মৃত্যু বরণ সাধনার করুনা।
তৃষ্ণার ফলে মৃদুস্বরে আধস্বরে-
হাঁকে মৃদুস্মরে ত্মরে সুধাপানে মোদের ডাকে।
যেন- 'তাজালো চাঁদ মৃদুস্মরে হাঁকে,-
পূর্ণ পরিতৃপ্ত অর্ধচন্দ্রে খিপ্ত,
নিরিখে বিদিক হেরিতে হিংস্র হিন্যতা গুপ্ত।'
ইঞিনের অন্ত কসাই-
তেলে ফুটন্ত মালাই।
জেলের তপ্ত সানাই,
ইটের কীটে জলন্ত ঝাঁমাই।
অন্ধ ছোটে মৃদুস্বরে সুন্দর মূলে-
সৌন্দর্য ফোটে অন্ধতুটে।
বর্জ্য অর্জন করে গন্ধসুরে,
অবর্জ্য বর্জন করে স্বার্থ কূলে।
যেন-'দিনের কুঠিরে নিশিরাত্রি তেলে,-
টিনের কুটীচালে সন্নিপোড়ে।'
ডাস্টবিনে প্রেম ধোকে-
বুকচিরে পেনগোজে।
মূখ্যের মূর্খ পরিচিকা বীন হীনে,
বিদ্যা পাঠের মর্ম ধর্ম বীনে।
যেন-'অবিদ্যার সংসারে বিদ্যার শিক্ষা দিতে,-
বিদ্যার সাগরে মাতে -সমুদ্রের নুনে।'
পরশপাথর সহিত সোনার পাথরবাটি ঘনিষ্ঠ জীন অক্ষ-
দেশোক্তি প্রতি শহীদ এ্যানের চাঁদর নিষ্ঠ বলিষ্ঠ,
জগৎ বিশ্ব পৃথ্বীর মাঝে মনুষ্য গুপ্তের চিরো গুপ্ত।
পারবে কি? নিজের সৎ অসৎ বেড়াজাল লুকাতে-
প্রিন্ট জেরক্স কপিতে দেশ বিশ্বের মাঝে,
হাজার লাশে মৃত্যুর মিছিল ভীড়ে;
অসৎএর ভাগী কিনারে আপনকে।
গুপ্তের গুপ্ত পরোবাসে ধন্য,-
স্বয়ং-এ স্নিগ্ধ শোভা দ্বারে গুপ্ত।