দেখেছি তম নাচ পেয়েছি টলের আভাষ
আলোর প্রতিকার দিবস।।
আলেয়ার হিন্যতা বিহার কাল পুরুষের ছিন্নতা বিকাল
আলোমিতার বিকি কিনি,খুদ্রতা সমমিলি।
আলোশীতার বিকলতা সুকপীড়া দুঃখীর চরচিকা সুকবীণা
পক্ষ ছায়া দূরচিকা বৃক্ষহিনা,ছিনতা সুখজিনি।।
আলো- আঁচে সাতরন প্রত্যাকি প্রতীক চিহ্নি পুনি
মত্তকাশে জয়ধ্বজা বিজয় নিরে।
ঝলঝালো আলো আধোছায়া কালো পশ্চাতে পিশাচার হিন্যতা বলচারি
বিচিত্র বিধিএ আলো ধাঁচে,সুখনীর দুঃখে।।
বর্ষনের হাঁক রাগিনী বিরাগ অন্কুরোষে ভেদে লেদে খিপ্ত
আলোনিশি বৃক্ষ,দিবা অন্তে অন্তো মন্ত্র কালান্তর।
গ্রীন আবাদে পত্র তারা পীঠে রন্ধ
রবি শশী রত্ন, অর্ধ ধরার নেত্র।।
দৃষ্টতি তম নৃত্য বুঝোতি সম চিত্র
দাগিচার বোনে সুকি নিসুখি সন্ধ্যি চীড়ে।
ধননী টলের আভাষ ধরমী বোধের মর্ম
প্লাবনা রবি বোলে,সয়গড়ি জীন মোনে।।
বিনিদ্রে আলো অন্ধে ছায়া গাঁঢ় অন্ধকার কালো মোতি আলো
রক্তিমে ফুঁটন্ত জা্রো।
বিনাকাশে বজ্রায় তুন্দ্রায় আলবাতির রুপ ন্যায় মাঞলো দ্বীপাময়
অন্তিমে অস্মি রত,নিহিতে শতরুপ জ্বালো।।
নেম্ ঞাতে খ্যাত অজান্তে খ্যান্ত
দীঘি পানে রুপব্যায়, পার্থিব তৃপ্তময় তিষ্ঠে বায়।
ব্যাম জাত ঘোরখতো প্রকৃত সৃষ্ট রত নয়
তদুপি রতিমতি যেয়ো রুপি,নিজোন্ত মুক্ত বলী জ্যোতিকায়।।
আলোর প্রতিকার হাঁনে অতি গতিচার মনুষ্য প্রকৃত পার্থিব স্বস্তিব তান
নিমোন্ত দীপোন্ত,সুক্কুক পক্ষী নীড় বাঁন।
আলোর জ্যোতি বাঁন তীরবান মন্ডলী শনি দীগন্ত মান
আলোর প্রতিকার গতিচার।।
দেখেছি তম নাচ পেয়েছি টলের আভাষ
আলোর প্রতিকার দিবস।।