কোমল স্পর্শে হলো না, চিমটি কাটলেও না
বোধ হয় জানা ছিল না অনুভূতি জাগবে না
নার্ভগুলো ক্রমশ শুকিয়ে গেলে যা হয়
দীর্ঘদিনের ব্যাধি ঔষধে সেরে ওঠার নয়
পরীক্ষা নিরীক্ষা ও করা হলো সারবে কিনা।

চিকিৎসকদের মাথায় হাত, খুঁজতে গিয়ে উপায়
উপশম পাওয়ার নয় রোগীকে কি করে বোঝায়?
চারিদিকে বনবন করে ঘুরে বেড়াচ্ছে মাছি
হা- করলেই মুখে ঢুকে পড়ে বাঁধাবে কাশি
তার এ বিপত্তি ঘটলে তখন কে নেবে সেই দায়?

ভেবেছেন চিকিৎসক সেই ভালো করি মৌনব্রত
চেষ্টা করি এ সময় নিজেকে রাখতে বেশ সংযত
রোগ গড়ালো যখন দীর্ঘদিনের প্যারালাইসিসে
নার্ভগুলো সক্রিয় করে তোলার চেষ্টা হবে মিছে
সেই ভালো চেষ্টা করি একাজ থেকে থাকতে বিরত।