কাকাতুয়া সেদেশে ঘুরে দেখেছে ইতিউতি
সুদীর্ঘকাল সুখে ছিল এক জাতি।
ধর্মের ভিত্তিতে সংখ্যাগুরু ও সংখ্যালঘুতে
ছিল ব্যাপক মেলবন্ধন। সামাজিক আচার অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতেও দেখা গেছে উভয় সম্প্রদানের লোকজন।
যে কোনো ব্যক্তির প্রয়োজনে নিঃসংকোচে
উভয় সম্প্রদায়ের লোকজন একে অপরের পাশে দাঁড়িয়েছে যখন তখন।
সম্ভবত সেটি ভালো লাগেনি যারা ছিল ঈর্ষা পরায়ণ।
কে জানে তারা তখন নারদ মুনিকে করেছে কি স্মরণ?
ঘোর অমাবস্যা। রাতে আকাশের তারাগুলো তখন আলোর একমাত্র ভরসা।
ওরা কত আর আলো জ্বালিয়ে রাখতে পারে মিটিমিটি। কে জানে, সেসময় এলিয়েনরা অন্ধকারে সেখানে গড়ে তুললো কি ঘাঁটি?
বলা বেশ দুষ্কর, কেউ সেসময় সংখ্যাগুরুদের
দিয়েছে কি ধর্মের সুড়সুড়ি। দেখেছে পাখিটি
সেদেশে লঙ্কাকাণ্ড বেঁধেছে তড়িঘড়ি।
বললো পাখি সে দেশটা এখন নাকি দাউ দাউ
করে জ্বলছে। আকাশটা ঘন কালো ধোঁয়ায় ঢেকেছে।
এখানে থেমে থাকেনি। বললো পাখি, বোধ হয় আগুনটা নিভতে এখনো বাকি।