স্মৃতি পটে জীবনের ছবি  আঁকা থাকে..
জীবনের ইতিহাস লেখা  হয় না, আঁকাই হয়,
আঁকাতে  পরিবর্তন  চলে ...
আঁকাতে কত কিছু বাদ  চলে যায় ,
কল্পনা এসে সেগুলি ভরাট করে ...
ইতিহাসে তো আর সেসব চলে না,
জীবনের ইতিহাসকে বিকৃত করতে  নেই!

জীবনের ইতিহাস কেউ জানতে চাইলে আমরা আঁকা ছবিই দেখাই..
তাতে কতকিছু  আড়াল করা! আবার কতকটা বা মনগড়া!
জীবনচিত্রে  জীবনের হুবহু প্রতিচ্ছবি আঁকা হয় না..
হয়ত জানাই ,এই চিত্রপটে অন্তর্ভুক্ত  অতিরঞ্জিতগুলির
প্রতিবিম্ব কখনও আদালতের কাছে পৌঁছোবে না ;
জীবনচিত্র দেখে  তাই কখনও জানা যায় না
কতদূর পর্যন্ত  সৎ  ছিলাম কিম্বা কতবার অমানবিক হয়েছিলাম!

স্মৃতি   নিজে নিজেই  বিবর্তিত হয়....
সময়  স্মৃতিকে বিবর্ণ করেই....
হারিয়েও  যায় কিছু কিছু....
অপ্রকাশিতব্য ও অপ্রয়োজনীয়গুলি তো এমনিতেই হারিয়ে যায়:
প্রকাশিত স্মৃতির চিত্রনাট্য তাই.
মূল গল্পের চেয়ে অনেকটাই ভিন্ন!!
২৫.৯.২০২৪