বিপ্লব, বিপ্লব, বিপ্লব, বিপ্লবী হইবোনা কেন বলো ?
মানবরূপী কর্বূরেরা- ধরিত্রীকে করছে এলোমেলো,
উত্তর-দক্ষীণ-পূর্ব- পশ্চিম, যেদিকের কপাট খোলো
সর্বত্র ভীতিকর দুঃসহ দাপাদাপি কি যেন কি হলো।
চির বিদ্রোহী কবি নজরুল- গুলি ছুঁড়েছিলো কলমে
নিয়েছে অস্ত্র হাতে- বিপ্লবী মনোভাব যখন চরমে,
বিবেকী কবিরা হবে আপোষহীন- চেতনাধারী কর্মে
অপশক্তিকে রুখে দেবে কাব্যশক্তির বলীয়ান বর্মে।
চুপ করে থাকা যায়না দেখে ভীতিকর অধঃপতন
ওরা চলে ওদের-ই মতন- মানুষে নেয়না যতন,
কোন্ শিক্ষায় শিক্ষিত এরা শিক্ষার-ইবা মর্ম কেমন
হায়েনারা হননে হন্য যেমন- এরাও দেখি তেমন।
পৃথ্বীর দিক- দিগন্তে- তমসা তরাস- নগ্ন অভিলাষ
কোন্ শিক্ষা বলেছে এদের মানুষের ফেলতে লাশ,
ধরাধামের বিবেক গবাক্ষে এরা পর্দা ফেলেছে কালো
ওদের শিক্ষার প্রদীপ অস্তমান, দেখেনা তাই ভালো।