দু’শো বছরের ঝাড়বাতির দিকে তাকিয়ে যাকে দেখি— সে আমার নয়! সে রাতের চোখ লাল করে এসে মধু পূর্ণিমার দিনে তার ক্ষমতা দেখিয়ে দিল; ঝাঁক পাখি, বেহুলা, রামী, সতী কেউ কাউকে উইস করে না অপরাহত রাইফেলের সমবেদনা;
নিরুপায় দাঁড়িয়ে আছি.....
রোগা পটকা লাইলন বেহুদা ঝুলে আছে
পাঠ করছি ঊনসংহিতা
বেইমান মগজ
হাঁটু পর্যন্ত
এবং এইসব ঘুঁটে পোড়া বিকেল কাঁধে যাকে বেড়াতে দেখেছি তার নাম হ্রীং
বাতিটা ঝুলে আছে, নির্বাক, নিশ্চুপ; যেখানে কেউ নেই, শ্মশানে, বিবর্ণ রাতের ঠোঁটে চুমু এঁকে অসিতবর্ণ শরীরের ছিটেফোঁটা সারা শহরের বুকে পড়ে আছে, কালো ধোঁয়া, ছাইভস্ম, ম্লান চোখের জলে জানিয়ে গেল— কেউ আসছে, আলোটা লক্ষ্য করে, ঝাঁপ দিবে শূন্যের শরীরে
কে তুমি? হ্রীং!