শীতের কুয়াশা মেখে..... পথঘাট গেছে ঢেকে
শীতের কুয়াশামাখা কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী

কুয়াশায় মুখ ঢাকি সোনা রবি হাসে,
ভোরের শিশির ঝরে পথে দূর্বাঘাসে।
রাখাল গরুর পাল নিয়ে মাঠে যায়,
চারিদিক ছেয়ে আছে ঘন কুয়াশায়।

উত্তরে হাওয়া বয় গায়ে শীত লাগে,
ফুল ফুটে বনে বনে পাখি সব জাগে।
রাঙাপথে সারি সারি খেজুরের গাছে,
খেজুর রসের লাগি হাঁড়ি বাঁধা আছে।

রাঙাপথে দুইধারে মাঠে সোনা ধান,
কান পেতে শুনি আমি বাউলের গান।
বাউলেরা গান গায় একতারা ধরে,
হেঁটে হেঁটে পৌঁছে যায় অজয়ের চরে।

নদীঘাটে হাট বসে প্রতি রবিবার,
সারাদিন বেচাকেনা হাটে চারিধার।
শীতের কুয়াশা মাখা তটিনী নির্জন,
কবিতা লিখিল কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।