গাঁয়ে আছে ছোট ঘর .........সীমানায় নদীচর
আমার গাঁয়ের কবিতাগুচ্ছ (প্রথম পর্ব)
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী

ছোট গাঁয়ে ছোট ঘর সীমানায় নদীচর
সবুজের সমারোহ গাঁয়ে,
আমবন জামবন আছে কাঁঠালের বন
তাল খেজুরের বন বাঁয়ে।

প্রভাত পাখিরা ডাকে রাঙাপথে তরুশাখে
সোনা রবি কিরণ ছড়ায়,
গাঁয়ে রাঙাপথ ধরে বধূ রাঙাশাড়ি পরে
দিঘি হতে জল নিয়ে যায়।

এ গাঁয়ের মাঝখানে হরিমুদির দোকানে
চাল ডাল পাবে তেল নুন,
দুর্গা মন্দিরের কাছে সব্জির দোকান আছে
পাবে আলু পটল বেগুন।

নদীর ঘাটের কাছে পাড়ে বটগাছ আছে
যাত্রী সবে বসে তরুছায়,
নিয়ে কয়লার বোঝা নদীঘাটে আসে সোজা
হাঁটুজলে পার হয়ে যায়।

আমাদের এই গ্রামে সাঁঝের আঁধার নামে
তারা ফুটে আকাশের গায়,
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কবি আঁকিল গাঁয়ের ছবি
লিখে কবি তার কবিতায়।