গাঁয়ে আছে ছোট ঘর .........সীমানায় নদীচর
আমার গাঁয়ের কবিতাগুচ্ছ (দশম পর্ব)
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী

আমার গাঁয়ের মাটি বিশুদ্ধ পবিত্র খাঁটি
গাঁ আমার মা আমার জানি,
সবুজ তরুর ছায় রাখাল বাঁশি বাজায়
মিঠে সুরে বাজে বাঁশিখানি।

গাঁয়ে আছে স্নেহছায়া মমতা মাখানো মায়া
গ্রামবাসী সবাই আপন,
গাঁয়ে আছে ছোট দিঘি জল করে ঝিকিমিকি
জল নিয়ে যায় বধূগণ।

গাঁয়ের পথের বাঁকে মহুলের বন থাকে
বাজে বাঁশি মাদলের তালে,
নদীর ঘাটের কাছে এক বটগাছ আছে
ফিঙে নাচে বটগাছে ডালে।

আমাদের ছোট গাঁয়ে রাঙা পথ আছে বাঁয়ে
দুই ধারে খেজুরের গাছে,
বাধা আছে মাটি হাড়ি হাড়ি পাড়ে গাছে চড়ি
ছোট গায়ে ছোট দীঘি আছে।

দিবসের অবসানে সূর্য পশ্চিমের পানে
ধীরে ধীরে আলোক লুকায়,
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কবি গাঁয়ের সুন্দর ছবি
আঁকে কবি তাঁর কবিতায়।