নেহাতই ছেলেমানুষ তাই সহজে নিয়েছি সামলে!
পরিবর্তে রাখিনি কোনো প্রশ্ন, জবাবদিহি।
নির্বাক হয়ে ফিরে গেছি আর বুঝেছি বৃষ্টি নামলে,
চোখের জলের ঘনত্বটা মেঘেরই মতো মিহি।

ধরে নিলাম সর্বশ্রেষ্ঠ উত্তর আমি প্রাণী ;
পৃথিবীতে থাকি ভর্তুকিহীন সম্পর্কের স্বার্থে।
অধিকতর সুখের হদিস খুঁজে ফিরে সন্ধানী,
মানুষ থেকে রূপান্তরিত হয়েছে পদার্থে।

প্রতিলিপি ক্ষয়, সৌধ স্মারকও ভেঙে পড়ে রাজ্যতে!
বিবর্তনের ঠোঁট ছুঁয়ে যায় নবীন নিকোটিন।
আগুন নেহাতই প্রেম বর্তায় হৃদয় নামক দাহ্যতে,
দেশলাই হলে আত্মঘাতী, কাঠি শোধ করে তার ঋণ।

তাই,

রোজকার যত পথে পরিচিত, মোহগুলো দেখে চোখ এড়াই
পথ ভুলে আসা ছোঁয়া বা কুয়াশা পত্র-পাঠই ঘড় ফেরাই।

চার দশ সতেরো