হে বাংলা, রেখোগো আমায় চির চরনতলে
আমি চিরদিন রহিতে চায় তোমার আঁাচলে
আহা! আম,জাম,কঁাঠাল,খেজুরের গন্ধ
ময়না,টিয়া,টুনটুনি,ফিঙেরছন্দ
সবাই আমাকে ডাকে তোমার কোলে
তুমি কি আমার ছেলেবেলার কাজলাদিদি ছিলে?
শীতের সকালে উওরের বাতাস
হিমেল হাওয়ায় ভরে ওঠা নীলাভ আকাশ
চারিদিকে ছড়িয়ে মধুর ধ্বনি
একমনে বসে আমি দিন গুনি
কবে শেষ হবে আমার বসন্ত
নেইকো তার কোন অন্ত
জীবন শুধু দুখঃ দিয়ে ভরা
যা থামাইছে আমার ত্বরা
ভাবি মনে কবে হবে অভিসার
এ জীবন কবে হবে একাকার
ভালবাসার ছিন্ন বিন্দু নিয়ে
আমি লিখে রাখি এই কবিতা দিয়ে
আমি ভালবাসার ভ্রান্ত পথিক
জীবন পথের নেই কোন ঠিক
আকাশ কোনে মেঘের উঁকি
রাত দুপুরে জেগে থাকি
তোমার সৌন্দয্যের আকাঙ্খায়
দিন যায়, রাত যায়,ভোর যায়
আকাশের পানে চেয়ে থাকি
দেবে কখন মিলন তারাটা উঁকি
সবি মিশে যাবে ঐ আকাশের তলে
সবি আাজ রহে যাবে মায়ের আঁচেল
অনন্ত ভূ-রাশির এ সৌন্দয্য
হয়ে যাবে সবি কদয্য
প্রান্তরের উওপ্ত বালুরাশি
যাহা বিঁধিছে আমাকে অসি
কঠিন বাস্তবের এই মাটি
বুঝিনা এখানে কোনটা খঁাটি
ভির যত সব শয়তান, বদমাইশ
তাদের জন্য পৃথিবী একিদন হবে নিঃশেষ
কল্পনার জগতে যা কিছু ভাবি সব কলুষিত
পৃথিবীর প্রতিটি অঙ্গ আজ দূষিত
তবুও তোমার সৌন্দয্যে আামি মুগ্ধ
হে বাংলা! করো মোরে খঁাটি করোগো মোরে শুদ্ধ.