সকাল বেলা সুর্য্যি মামা ধরায় আনে ভোর,
আমার দু চোঁখ জুড়ে তখন অসম্ভব ঘুম ঘোর,
তবু আমায় জাগতে হবে পড়তে হবে পড়া,
না হলে তো হবে না ক গাড়ি ঘোড়ায় চড়া,
মায়ের ডকে দিব্যি আমার ঘুম ভেঙ্গে যায় রোজ,
কত শত স্বপ্ন ভাঙ্গে কেউ রাখে না খোঁজ,
হাজার হাজার বই পড়ি, কত ইংলিসের মানে,
যত কিছু আমি জানি, দাদা ও কি তা জানে ?
পদার্থ, রসায়ন, জীব বিজ্ঞান, বীজ গণিতের ধারা,
জ্ঞনের ভাল ভিত পাকে না ইংরেজীটা ছাড়া,
দলাই মালাই করে কত সারা দিনে পড়ি,
কারো জন্যেই থামে না সময় চাকার ঘড়ি,
তাইতো বাবা সারা টি ক্ষণ চোঁখ পাকিয়ে বলে,
এই সময় আর পাবে না একবার চলে গেলে,
সবার চোঁখে ফাঁকি দিয়ে আর যাবে না থাকা,
লেখা পড়ায় দিব্যি তোমায় হতেই হবে পাকা।
পাঁকা পাঁকির দৌড়ে যখন মাথায় বইএর বোঝা,
নানান বইয়ের মাঝেয় তখন ভিন্ন সুখ খোঁজা,
খুঁজতে খুঁজতে পেলাম হঠাৎ ভিন্ন বইয়ের দেখা,
সে বই পড়েই অনেক কিছু হয়ে গেল শেখা,
বই বৃত্তান্ত নাই দিলাম, নাইবা জ্ঞানের কথা,
সে বই পড়েই তখন আমার বিগড়ে গেল মাথা,
চরিত্রটা ভাল করে আর গেল না রাখা,
পাশের বাড়ির ভাবী আমায় ডাকে “ইচড়ে পাকা”