হ্যাপী,
থাকবি জীবন ব্যাপী,
উনিশ থেকে বিশ হলেই যাস্ কেনরে খ্যাপী?

নীলা,
কেমনে আঘাত দিলা?
ভালবাসার শক্ত বাঁধন করলা শুধু ঢিলা।

নুরু,
তুইতো নটের গুরু,
সকল বাঁধন ছিন্ন করে করলি একি শুরু?

রবি,
হলেই যদি কবি,
তোর কবিতায় পাইনা কেন জন্ম ভূমির ছবি?

রাখি,
দিলেই যদি ফাঁকি,
মরণ ছোরা বসাইতে আর রাখলি কেন বাকী?

রাণী,
এইকি শেষ বাণী,
ভালবাসার বদলে তাই পেলাম শুধু গ্লানি।

রাবু,
করলা একি কাবু,
সকল ফেলে তোমার পিছে ছুটতে চাহে বাবু।

রাশি,
দিয়ে মুচকি হাসি,
যারে তারে যখন তখন পরাও প্রেমের ফাঁসি।

দুলা,
এতই আত্মভোলা,
দুঃসময়ে ঘুমিয়ে পড় দরজা রেখে খোলা।

রমা,
করিস আমায় ক্ষমা,
আমার আমি তোমার কাছে চাইনা দিতে জমা।

ন্যাভী,
আমার সাথে যাবি?
চট পটি আইসক্রিম আর চানাচুর খাবি।

জলি,
তোর জ্বালাতে জ্বলি
তোর অভিমান সইতে নারি স্বপন পায়ে দলি।

মালা,
বাড়িয়ে দিলি জ্বালা,
তোর হাসেতে মুগ্ধ এ মন রং বদলের পালা।

মনি,
তুইতো রে মা ধনী,
মাথায় করে রাখবে সবাই করে মাথার মনি।

জনি,
তুইতো মায়ার খনি,
ভালবাসার বাঁধন দিয়া রাখলে করে ঋণী।

সাথী,
জ্বালিয়ে প্রানে বাতি,
ভালবাসার পথ দেখিয়ে করলি আত্মঘাতি।

ছায়া,
বাড়াসেন আর মায়া,
অদৃশ্যই থাকিসরে তুই দেখাসনে তোর কায়া।

রুপা,
কাটলি কেন খোপা?
তোর কালো কেশ ধোয়ে দিতে রাইখা দিতাম ধোপা।

পুণ্য,
জীবন হল ধন্য,
তুকে ভাল বাসতে পেরে,ভালবাসার জন্য ।

অভি,
ভালই আকিস্ ছবি,
এত বড় গুনি শিল্পী জানলনাতো ববি।

ববি,
জীবন সঙ্গী হবি?
তোর অপেক্ষায় পথ চেয়ে বসে আছে অভি।

পলি,
শুনরে তোরে বলি,
দুঃখ ব্যাথা দুপায়েতে চলতে হবে দলি।

জলি,
তুই কথার কাকলী,
তোকে নিযে সবার সাথে গল্প নাচের বলি,

পারু,
দেখলে হাতে ঝাড়ু,
অজানা এক আশঙ্কাতে বক্ষ দুরুদুরু।

নন্দী,
করলি একি সন্ধি?
নিজের মাঝে নিজেকে তুই রাখলি করে বন্দী।