বাঁশিতে সুর দিয়ে বলেছিলাম
আমার ভালোবাসার কথা,
সেই সুর বাঁশি থেকে বীণায়
সুরের সাথে হারিয়ে গিয়েছিল।
সে এখন সুগৃহিনী তার সংসারে।
চাঁপা-বেল-জুঁই এমনকি কৃষ্ণচূড়াও
ভালোবাসাকে বাঁধতে পারেনি…
পৌষের মেলায় গাজনের আসরে
ভালোবাসার-কথা কথায় বলেছিলাম,
বেসুরো কথাগুলো মেলার উচ্ছ্বাসে
তার কর্ণ হতে হৃদয় পৌঁছায়নি।
শুনেছি সে এখন পার্টিরও নেত্রী।
আজও বাঁশি বাজাই ছয় ঋতুতে
শিশু আর বনের পাখিরাই স্বাক্ষী।