গোলক ধাধার পশ্চিমাকোলে ধারন করিয়া অসাধ্য
আলো
ভেজা বস্ত্র উড়ায় হাওয়ায় সুদূর থেকে ভাসায়
ধুলো,
চিকন কাঠির অগ্রবারে ফ্যাকাশে গলায় ডাকছে
তেড়ে  
কৃষ্ণ কালো ঠোটখানি তার জানায় বারে আগুন
  জালো ৷    

  বার্তার তরে নাহি আছে ভুল নাহি আছে ভুল পথটিবারে
 মধুমালায়ন মুক্ত আকাশ ঠিকানা তাহার যায় যে ফেলে ,  
দুঃখবীনা সুখের জালে আদিক্য ভরা ছন্দ বাজে
   কৃষ্ণ কালো বন্ধু আমার সকল কিছুর উর্ধে চলে ৷   

 বৃক্ষ কোঠরে বাধিয়া নীড় কর্ম তরে চালাইয়া তীর    
পরের বৎস আপন করে ঠায় দিয়ে তাহার বুকে
অধম বন্ধু মহৎ সে যে,  বুকে জড়ায়ে সংগোপনে,   
সৃজন করিয়া মাতৃ লাভ্য তুলে ধরিয়া বিশ্ববারে ৷    

বিচক্ষন তাহার নয়ন দুটি মায়া ভরা অশ্রু জলে   
ভাঙ্গিয়া হীনতা বুঝায়ে স্বতৃষ্ণা,  
মাতৃকোলে বৎসই যে সব  নাহি আছে ভেদ পরের তরে     
কৃষ্ণ কালো বন্ধু আমার কালো হলেও মায়া বুঝে ৷