অতীত জীবনে যা ছিলো নিরবতা তা এক ক্ষিপ্র দৌড়ে পালায়;  
আশ্চর্য-নির্বাক করা পূর্ণিমার চাঁদ — বেরিয়ে আসার সাথে সাথে!
অতপরঃ একা অরণ্যযাপন শেষে ,দীর্ঘ নীরবতা কাটিয়ে বেজে ওঠে সাইরেন।
দীর্ঘ এই বিশ শতাব্দীর গভীর ঘুমের ক্লান্ত অন্ধকার মিলিয়ে গেলে
বিহ্বল শূন্য দৃষ্টি আর সূর্যের মতো নির্দয় হৃদয়ে স্পষ্টত ফুটে ওঠে
নিশ্চিত দ্বিতীয়াগমনের চিহ্ন।
দীর্ঘ নৈঃশব্দ্যের পরে ফের আলাপ;
এক শ্বেতরমণী, ছুঁয়ে আছে আমায় গভীর প্রণয়াবেগে
ঘুঘুরঙা ধুসর বালু জলেরা যেমন মাখে জোয়ার এলে,
তেমনি শরীরে শরীর ঘষে লিখে দিলো প্রেম
ভালবাসা হয়ে গেলো ছিমছাম, আনাড়ি দুজন।
সেই শ্বেতরমণী যার ছিল অগণন স্বপ্নদিন
তার জন্য এনেছি গভীরতম কাব্য আমার!