গোধূলির দিনের পরে-আলস্য ঘেরা রাতের আঙিনায়
এক শুভ্র ভোরের নির্ঘুম অপেক্ষা!
কিন্তু,অন্ধকার আচ্ছন্ন রাতের বুক বিদীর্ণ করে
যাপিত জীবনের কাঙ্ক্ষিত ভোর হয়তো কখনোই হয় না।

কেউ'কি বলতে পারো!
তাতে অন্ধকারের কি'বা আসে যায়?
কেনোই'বা উজ্জ্বলতা কখনো কারো আপন হয় না?
জানি,তুমি হয়তো বলবে অন্ধকার আছে বলেই-
চাঁদ তারার এতো খেলা, আঁধারের এতো রূপ,এতোই ঐশ্বর্য!
কিন্তু,চাঁদ তারার মধ্যে অন্ধকারের জায়গা কোথায়?
অন্ধকার সেতো ভীষণ একা, ভয়ংকর নির্জন।

একাকিত্বের অন্ধকার ছাড়া যাদের অস্তিত্ব নেই
তাদের বৃথাই ভোরের অপেক্ষা, তারা হয়তো জানেই না,
সব উজ্জ্বলতা নশ্বর, হারিয়ে যায় একদিন ৷
অন্ধকার মানুষকে প্রচন্ড একা করে দিতে ভালোবাসে।
তাই, ভয়ংকর নির্জনতা আমার খুব প্রিয়,
আমি অন্ধকারের মানুষ,এটা ভেবে দুঃখ হয়না মোটেও
অন্ধকার আছে বলেই হয়তো জীবন এতো সুন্দর ৷
______________________
রচনা'কাল: নীরব আঁধার রাত ১.৩৫ মিনিট
   ৩১-এ মে  শুক্রবার ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
গ্রিসের রাজধানী এথেন্স থেকে প্রকাশিত
          সংশোধিত ও পরিমার্জিত  
       © Copyright সংরক্ষিত ®