সোনা রূপার মোতির ইটে
গরা জান্নাত ঘর
হে মালিক...
আমাকে দিও জান্নাতুল ফিরদাউস
মরনের পর
আমার মরনের পর ।।

পানি মধু দুধ শরাবের
ঝরণা ধারা বহমান
সবুজ গাছ জাফরানের ঘাস
ফল আরও নানান
নাতিশীতোষ্ণ শত স্তরের জান্নাত
আট দরজার বাগান
মৃত্যূ ক্লান্তি চিন্তা বঞ্চিতের
তাতে নেই কোন ডর ।।
সোনার সিংহাসনে দামি বালিশ
লাল কার্পেট মকমলের
সেথায় মুখোমুখি বসে
জান্নাতিরা
স্বাদ নেবে শরাবের
মুক্তার মত সেবক কিশোর
তত্পর পরিবেশনের
আরও যা খেতে চাইবে
কল্পনায়
তখনি পাবে মুখের ভেতর।।

প্রবাল পদ্মরাগ রঙের
কুমারি হুর
ষাট মাইল তাঁবুর
কোনায় কোনায়
যাদের সত্তর
জোরা কাপরেও
পায়ের মজ্জা দেখা যায়
আরও হুর ও জান্নাতীর
রুপ বারবে
শুক্রবারের হাটের হাওয়ায়
প্রতিদিন একশ কামিনী
হুরের সাথে
মিলন হবে জনম ভর ।।
একশ লোকের শক্তি হবে
একজন ষাট হাত জান্নাতীর
তুবা গাছের শিষে তৈরী
পোশাকও রেশমির
হাতে পায়ে গলায় অলংকার
সোনা রুপা ও মোতির
ঐ চৌদ্দ রাতের চাঁদের মত
আল্লাহকে দেখবে বরাবর ।।