কুঁড়ে কুঁড়ে খায় নিঃসঙ্গতা, ভাগ্যের দোহাই দিয়ে
শান্ত থাকি, নিত্য অভ্যাসের আকাঙ্ক্ষিত স্বাতন্ত্র্যে।
বিরূপ শর্তের নিদারুণ সত্তাই পরসঙ্গের অভিরুচি
খুঁজে যাই হাতের পরশ, স্নেহ-বুকের প্রান্তিক ঠাঁই।
রেহাই, পাবো বলেই আনমনা, স্তব্ধের সিঁড়ি বেয়ে
আধিপত্য বিস্তারের ঝোঁক রাজবংশীয় উচ্চাশয়ে।
আর কত স্পর্ধায় নিষিদ্ধ দেশের ধারে কাছে ঘুরে
যৌবন গলে যায়, শৌর্যতাপে গুমোট আকাঙ্ক্ষায়।
পূর্বের শূন্যতায় প্রতীক্ষা আজও, কালচিটে দাগে
রক্তের ধারায় ভেসে যায় চোখ উপেক্ষিত প্রেমে।
সুষম দীপের মূর্ছিত নৃত্য থেমে যায় বিষণ্ণ শ্বাসে
নিরালোকে কুঁড়ে কুঁড়ে খায় নিঃসঙ্গতা বদভ্যাসে।